ঢাকা: ২০১৮ সালে যাত্রা শুরু করে আলেশা হোল্ডিংস। প্রতিষ্ঠানটি অনলাইন কেনাকাটার জন্য গড়ে তোলে ই-কমার্স সাইট ‘আলেশা মার্ট’।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নিজের বর্তমান কার্যক্রম ও ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছে আলেশা হোল্ডিংস।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী তানজিলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আলেশা হোল্ডিংসের পথচলা শুরু ২০১৮ সালে। মানব সেবার অঙ্গীকার নিয়ে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গুণগত মানের পণ্য ও সেবা দিয়ে আস্থার জায়গায় পৌঁছে গেছে তারা।
কাস্টমার সাপ্লায়ার, সবার সঙ্গেই আস্থার সম্পর্ক মাত্র ছয় মাসে গড়ে তুলেছে ই-কমার্স সাইট ‘আলেশা মার্ট’। নিউ জেনারেশন ই-কমার্স সাইট কাস্টমাইজড সেবার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি নিশ্চিত করেছে ঝামেলাহীন দ্রুত অনলাইন কেনাকাটা।
আর সব ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের মতো আকাশ-পাতাল ডিসকাউন্টের পথে হাঁটেনি আলেশা মার্ট। ‘ক্লিক, রিল্যাক্স, এনজয়’ স্লোগানে উজ্জীবিত প্রতিষ্ঠানটি কাস্টমারদের জন্য বিশ্বস্ততার পাশাপাশি নিশ্চিত করেছে কোয়ালিটিফুল পণ্য, দ্রুত ডেলিভারি, আকর্ষণীয় মেম্বারশিপ প্যাকেজ, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্য রপ্তানির সুযোগ, ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজের সুযোগ, এমনকি বাকিতে নিত্যপণ্য কেনার সুবিধা।
করোনাকালে আমরা সবাই যখন নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত, যখন কাজ হারানো আর চাকরিচ্যুতির গল্পই শুনতে হচ্ছে চারপাশ থেকে, তখন ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান করতে পেরেছে আলেশা মার্ট। প্রায় ২২ হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা এ অনলাইন কমার্শিয়াল ট্রান্সজাকশন প্ল্যাটফর্মের হয়ে কাজ করতে পারছেন। বিশ্বমানের এ প্ল্যাটফর্মটি দেশীয় পণ্যের জন্য আজ একটি ইন্টারন্যাশনাল উইন্ডো হয়ে উঠছে।
আলেশা মার্ট থেকে মোটরসাইকেল কেনার ক্ষেত্রে কাস্টমাররা অভূতপূর্ব সাড়া দেওয়ায় এবং কোম্পানির ওপর অবিচল বিশ্বাস রাখায় ভবিষ্যৎ কাস্টমারদের বাড়তি সুবিধা দেওয়ার জন্য বাইক ডেলিভারি পয়েন্ট ও ফিজিক্যাল কাস্টমার কেয়ার পয়েন্ট স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে আলেশা মার্ট।
আলেশা মার্টের কাস্টমারদের জন্য আসছে বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স সেবা। রেগুলার ও আইসিইউ সম্বলিত এ অ্যাম্বুলেন্স সেবায় আইপি ক্যামেরার মাধ্যমে সবসময় ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে থাকবেন। অনলাইনে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা রোগীর সঙ্গে কথা বলে ডাক্তার তার পরিস্থিতির অবনতি ঠেকাতে পরামর্শ দিতে পারবেন। আলেশা মার্টের কাস্টমার ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা, সিনিয়র সিটিজেনস, পুলিশ, অগ্নিযোদ্ধা এবং যেকোনো জরুরি সেবাদানকারি সংস্থা শর্তসাপেক্ষে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সেবাটি পেতে যাচ্ছেন।
আর অনেকের মতো শুধুই মুনাফা লুটতে আসেনি আলেশা হোল্ডিংস। প্রতিষ্ঠানটির আসন্ন উদ্যোগ ‘আলেশা ফার্মেসি’র অঙ্গীকার দেখলেই তা বোঝা যায় সহজে। মানসম্মত ওষুধ, হেলথ প্রোডাক্ট আর বিউটি প্রোডাক্ট নিয়ে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা সেবা দেবে এ ফার্মেসি সার্ভিস। থাকবে ফ্রিতে ব্ল্যাড প্রেশার আর ডায়াবেটিস টেস্ট করে নেওয়ার সুবিধা। ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ দেওয়া ছাড়াও ফ্রি কনসাল্টেশন দেওয়া হবে। প্রেসক্রিপশন না থাকলেও আলেশার ফার্মাসিস্ট ফ্রিতে পরামর্শ দেবেন। দেশের সিনিয়র সিটিজেনগণ এখান থেকে ওষুধ কিনতে পারবেন ফ্রি হোম ডেলিভারিতে। দেশের সূর্যসন্তান মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা ১০ শতাংশ ছাড়ে সেবা ভোগ করতে পারবেন আলেশা ফার্মেসি থেকে। দ্রুতই দেশের ৬৪ জেলায় আলেশা ফার্মেসিকে পৌঁছে দেবে আলেশা হোল্ডিংস।
সমাজের কম সুবিধাপ্রাপ্ত দিন চাকরিজীবী মানুষের জীবনে প্রায় সময়েই টাকা হাতে আসার আগেই খরচের খাতা লেখা হয়ে যায়। সম্ভবত তাদের দিকে তাকিয়েই গড়ে তোলা হয়েছে ‘ইনস্ট্যান্ট স্যালারিজ’। আলেশা সলিউশনসের এ সার্ভিস থেকে মাসের প্রথমেই নামমাত্র রেজিস্ট্রেশন ফি’র বিনিময় অর্থ উত্তোলন করা যাবে। ফলে মাসের শুরুতেই বিল পে, বাড়ি ভাড়া, সন্তানদের স্কুল-কলেজের বেতন দেওয়া, জরুরি কেনাকাটার পর্বটি হয়ে যাবে। সম্পূর্ণ সুদমুক্ত এ ঋণসুবিধা ব্যবহার করে দেশজুড়ে চাকরিজীবীরা সহজ করতে পারবেন তাদের নিত্যদিন।
‘ইনস্ট্যান্ট স্যালারিজ’র মতোই গণমুখী কাজের মাধ্যমে দেশের আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে ইতিবাচক ছাপ ফেলতে আগ্রহী আলেশা সলিউশনস। ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি, অ্যাপ ডেভেলপমেন্টে গুণগত পরিবর্তন আনবে প্রতিষ্ঠানটি। তারা কাস্টমারকে সবচেয়ে আধুনিক সেবা দিয়েই থামতে চায় না। বরং পরবর্তীতে সেবার ব্যবহারযোগ্যতাকে সর্বাধুনিক আর চলমান রাখা, আইটি ওয়ার্ল্ডে কাস্টমারকে তার চাহিদা অনুযায়ী দৃশ্যমান রাখা, সব মিলিয়ে কাস্টমারকে পুরোপুরি সন্তুষ্ট রাখতে বদ্ধপরিকর আলেশা সলিউশনস।
সড়কে জীবনের নিরাপত্তাকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে আসছে ‘আলেশা রাইড’। সম্পূর্ণ নিজস্ব সিকিউরিটি কন্ট্রোল সার্ভিসসহ আরামদায়ক এ ভ্রমণসেবায় থাকছে আইপি ক্যামেরা, আইপি সাউন্ড ট্র্যাকার। আলেশাই বাংলাদেশে প্রথম চালু করতে যাচ্ছে ডুয়াল লেন্স ক্যামেরা, যা পথ ও যাত্রী সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। আলেশা রাইড অ্যাপটিতে থাকছে এসওএস বাটন, যা যেকোনো অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি থেকে চালক ও যাত্রীকে উদ্ধার করতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সাহায্য করবে। যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে চালকদেরও বাছাই করা হচ্ছে বেছে বেছে। বোঝাই যাচ্ছে, সড়ক নিরাপত্তায় আসতে যাচ্ছে আশা জাগানিয়া পরিবর্তন।
দেশের কৃষিখাতে ফিফথ জেনারেশন চাষাবাদ পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত করেছে আলেশা অ্যাগ্রো। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে প্রাকৃতিক নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন, সবার হাতে খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং দেশের সম্পদ কৃষক শ্রেণিকে তাদের প্রাপ্য সম্মানের আসন প্রাপ্তি নিশ্চিত করছে এ প্রতিষ্ঠান। এ লক্ষ্যে তারা এগিয়ে চলেছে ফিউচারিস্টিক অ্যাগ্রো গার্ডেনিং, গ্রিনহাউজ ফুল অর্গানিক এগ্রোনমি, স্পেশালাইজড অর্গানিক ফুল ও ফল নিয়ে। আধুনিক কৃষির সঙ্গে কৃষকদের অভ্যস্ত করতে তাদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষিত করে তুলছে আলেশা অ্যাগ্রো।
আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদের অল্প কিন্তু সবচেয়ে কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করে দেশে মাছ উৎপাদন বাড়াতে আলেশা অ্যাগ্রোর পরিকল্পনা রিসার্কুলেটিং অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেম। আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক এ পদ্ধতিতে পানি-মাটির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে কিন্তু খরচ কমিয়ে মাছচাষীরা মাছের সর্বোচ্চ ফলন নিশ্চিত করতে পারবেন। এর পাশাপাশি বায়োফ্লক ও বটম ক্লিন পলি পন্ডের মতো আধুনিক প্রযুক্তিও আছে আলেশা অ্যাগ্রোর প্রকল্পে। আরও আছে ফুল অটোম্যাটিক অর্গানিক ফডার গ্রাস, হাই কোয়ালিটি অ্যাকুরিয়াম ফিড, ওয়েদার অ্যাডাপটিভ হাইটেক প্রোবায়োটিক, হাইকোয়ালিটি পন্ড ফিড।
জীববৈচিত্র্য, প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষেত্রে সবসময় সচেতন আলেশা হোল্ডিংস। আলেশা পলিমার লিমিটেডের মিশন-ভিশন তাই-ই বলে। আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পলিমার উৎপাদনের ক্ষেত্রে পরিবেশ-প্রতিবেশকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে আসন্ন এ কোম্পানিতে। সবার সেরা কাঁচামাল ব্যবহার করে তৈরি করা হবে পরিবেশবান্ধব সব পণ্য। উৎপাদিত পণ্য যেন দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক বাজারেও বাংলাদেশের সম্মান প্রতিষ্ঠিত করতে পারে সে লক্ষ্যে প্রস্তুত হচ্ছে আলেশা পলিমার।
লেদার ইন্ডাস্ট্রির ক্ষেত্রেও আলেশা হোল্ডিংস ভুলে যায়নি পরিবেশ-প্রতিবেশকে। প্রাণী হত্যার মাধ্যমে চামড়া সংগ্রহ আর সেই চামড়া প্রক্রিয়াজাত করার সময় পরিবেশ দূষণের পথে হাঁটছে না আলেশা লেদার লিমিটেড। বরং পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি করা হবে পিইউ লেদার আর পিভিসি লেদার, যা হবে আসল চামড়ার মানের কিন্তু তার চেয়ে সাশ্রয়ী।
প্রতিষ্ঠানের অন্যতম আসন্ন উদ্যোগ আলেশা স্টিল লিমিটেডেও ব্যবহার করা হচ্ছে ইলেকট্রিক আর্ক ফার্নেসের মতো সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি। তারা যে ক্রুড স্টিল উৎপাদন করবেন তা কাস্টমারদের আস্থা অর্জন করবে বলে তারা আত্মবিশ্বাসী।
কাস্টমারদের প্রায় সব ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং সেবা দিচ্ছে আলেশা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড। কাস্টমারদের চাহিদা অনুযায়ী সময়মতো সেবা দিতে প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে এক ঝাঁক মেধাবীর সমাবেশ। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে আলেশার ইঞ্জিনিয়াররা জ্ঞানে, দক্ষতায় একদম হালনাগাদ। কোনো প্রজেক্টের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের পর্যায় থেকে শুরু করে বিস্তুারিত পরিকল্পনা এবং নির্মাণ ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে একটি কমপ্লিট ইঞ্জিনিয়ারিং সেবা দিতে প্রতিষ্ঠানটির টিম পুরোপুরি দক্ষ। উদ্ভাবনী, সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব, পেশাদার ও মানসম্পন্ন সেবামূলক মনোভাব নিয়ে গ্রাহকদের ইঞ্জিনিয়ারিং ও কারিগরি সেবা দেওয়ার ব্যাপারে আলেশা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড খুবই দক্ষ।
ঠিক এ মুহুর্তে মানিকগঞ্জ সদরের বালিরটেক বাজার এলাকায় শারুপাই বাজার থেকে বালিরটেক রোড প্রজেক্টটি সম্পন্ন করছে আলেশা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড। একইসঙ্গে জেলার শিবালয়ের শিমুলিয়ায় কাচ্চল থেকে ইন্তাজগঞ্জ বাজার রোডটিও এ কোম্পানির ইঞ্জিনিয়াররাই গড়ে দিচ্ছেন। টাঙ্গাইল জেলায় কুইজবাড়ি প্রাথমিক স্কুল, নন্দীবয়রা প্রাথমিক স্কুল ও বনগ্রাম প্রাথমিক স্কুলও তৈরি হচ্ছে আলেশা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের হাতে।
গুণমান আর প্রতিশ্রুতির প্রতীক ‘আলেশা ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড’ সবার আবাসন নিশ্চিতের লক্ষ্যে পথ চলছে। মানুষের স্বপ্নকে সত্যি করার এ যাত্রায় আলেশা ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড সাফল্যের চূড়ায় উঠতে চায়। প্রজেক্টগুলোর মানসম্মত আর্কিটেকচার আর ইঞ্জিনিয়ারিং আলেশা ডেভেলপমেন্টসের উদ্ভাবনী দক্ষতাকেই তুলে ধরবে। এ কোম্পানির আছে বাণিজ্যিক, আবাসিক, বিলাসবহুল, সাধারণ অনেক ধরনের স্থাপনার পরিকল্পনা, যেগুলো কাস্টমারের আরামদায়ক জীবনধারা নিশ্চিত করবে। অ্যাপার্টমেন্টের ইন্সপায়ারিং ইন্টেরিয়র আর ফ্লোর প্ল্যান বাড়ি বা অফিস স্পেসের জন্য একদম যথাযথভাবে তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সম্পূর্ণ প্রস্তুত এবং অর্ধপ্রস্তুত স্পেস নির্মাণ করা আলেশা ডেভেলপমেন্টের লক্ষ্য, যেন তাদের গ্রাহকরা সঙ্গে সঙ্গেই সেখানে তাদের জীবনযাত্রা শুরু করতে পারেন। ঢাকা, চট্টগ্রামের মতো বড় শহরের প্রাণকেন্দ্রে বিলাসবহুল অফিস ও আবাসিক স্থাপনা নির্মাণে কোম্পানিটি মাইলফলক স্থাপন করতে চায়। জনসংখ্যার চাপ মোকাবিলা এবং নগরবাসীদের চাহিদা পূরণে ভবিষ্যতে কন্ডোমিনিয়ামের মতো প্রজেক্টের পরিকল্পনাও কোম্পানিটির আছে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে টেকসই রেস্টুরেন্ট গ্রুপ হয়ে উঠতে চায় আলেশা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। সবার সেরা খাবার, সেবা আর পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে কাস্টমারের বিশেষ মুহূর্ত উদযাপনের জায়গা গড়ে দেওয়া এ কোম্পানির উদ্দেশ্য। বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডগুলোর ইন্টারন্যাশনাল ফ্র্যাঞ্চাইজি আনতে এবং মানসম্মত খাবারের দিকে কাস্টমারদের নিয়ে আসতে জোরেসোরে কাজ করে চলেছে আলেশা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। সর্বোচ্চ মান আর প্রক্রিয়া মেনে, একইসঙ্গে সম্ভাব্য সেরা দিয়ে আলেশা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ দেশীয় কাস্টমারদের সেবা দিতে চায়, গ্লোবাল রেস্টুরেন্ট চেইনগুলোর সঙ্গে দেশের দূরত্ব ঘোচাতে চায়।
এ পর্যন্ত মোট চৌদ্দটি কোম্পানি নিয়ে দেশকে ইতিবাচক কিছু উপহার দিতে কাজ করে চলেছে আলেশা হোল্ডিংস। করপোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটির বেলায় পৃথিবীজুড়ে যেখানে কোথাও ১ শতাংশের বেশি অনুদানের নজির চোখে পড়ে না, সেখানে প্রতিষ্ঠানটির সিএসআর বাজেট ৭ শতাংশ। ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের কথা আগেই বলা হয়েছে। ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের হোম সিরিজের স্পন্সরও হয়েছে তারা। এভাবেই দেশের কল্যাণে, একইসঙ্গে দেশের গর্বের জায়গাগুলোতেও শক্তি দিয়ে যাচ্ছে আলেশা হোল্ডিংস।
বাংলাদেশ সময়: ০০১৮ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০২১
এমইউএম/এমআরএ