সরকার কঠোর লকডাউন (বিধিনিষেধ) ঘোষণা করার পর থেকে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ী নেতারা কারখানা খোলা রাখার অনুরোধ জানিয়েছেন। কিন্তু মহামারি করোনা মোকাবিলায় এবার সরকার কঠিন অবস্থান নিয়েছে।
এদিকে টানা দুই সপ্তাহ কারখানা বন্ধ থাকায় নানাভাবে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে দাবি করছেন পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে শ্রমিকনেতারা বলছেন, কারখানা বন্ধের অজুহাতে শ্রমিকের জুলাই মাসের বেতন কম দেওয়ার সুযোগ খুঁজতে পারেন অনেক কারখানার মালিক। সে রকম কিছু ঘটলে সরকারের হস্তক্ষেপ লাগবে।
চলতি বছরের এপ্রিলে সরকার বিধিনিষেধ আরোপ করলেও রপ্তানিমুখী পোশাকসহ অন্যান্য শিল্পকারখানা উৎপাদন চালানোর সুযোগ পায়।
সর্বশেষ গত ২৮ জুন শুরু হওয়া সীমিত ও পরে ১ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধেও পোশাকসহ অন্যান্য শিল্পকারখানা চালু ছিল। তবে ২৩ জুলাই, অর্থাৎ গতকাল শুক্রবার শুরু হওয়া কঠোর বিধিনিষেধে সব ধরনের শিল্পকারখানা বন্ধ থাকবে।
শুধু চামড়া, খাদ্য প্রক্রিয়াজাত, ওষুধ, অক্সিজেন ও করোনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদন বিধিনিষেধের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৪ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০২১
এসআইএস