ঢাকা : বিদেশে উচ্চশিক্ষা সব শিক্ষার্থীর জন্যই একটি দারুণ স্বপ্ন। যে স্বপ্নে লালিত হয় আরেকটি স্বপ্ন, একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন।
যারা বিদেশ থেকে লেখাপড়া সম্পন্ন করে এসেছেন বা যাদের বিভিন্ন দেশের ইউনিভার্সিটি পরিদর্শন করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা জানেন যে, উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর শিক্ষা পদ্ধতি আর আমাদের দেশের শিক্ষা পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে বিস্তর ব্যবধান। আমাদের শিক্ষার্থী যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যাচ্ছেন, প্রথমদিকে সেখানকার শিক্ষা পদ্ধতির সঙ্গে মানিয়ে নিতেই তাদের যথেষ্ট সময় ব্যয় করতে হয়।
এ কারণে মেধাবী হওয়া স্বত্ত্বেও আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়েন। এক্ষেত্রে উন্নত বিশ্বের শিক্ষাদান পদ্ধতির সঙ্গে আগেই তাদের পরিচিত করে তুলতে পারলে সহজেই বিদেশের শিক্ষা পদ্ধতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটা সহজ হয়।
বাংলাদেশের ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ সর্বপ্রথম প্লে গ্রুপ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত উন্নত বিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিক্ষা পদ্ধতি চালু করেছে। এ প্রতিষ্ঠানটি বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
এখানে রয়েছেন বিশ্বের খ্যাতিমান ও প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলোর সঙ্গে কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিরা। সে অভিজ্ঞতাকেই কাজে লাগিয়ে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ সময়ের সঙ্গে নিজেদের শিক্ষা পদ্ধতিকে আরো আধুনিক এবং সময়োপযোগী করে তুলছেন। এরই ধারাবাহিকতায় এ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি বছর গড়ে জিপিএ ৪ রেজাল্ট নিয়ে ১৫ শতাধিক শিক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়ে আসছেন।
বর্তমানে ক্যামব্রিয়ানের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্য, আমেরিকা, জার্মানি, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও স্পেনের মতো উন্নত দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়ন করছেন। সেখানে তারা বাংলাদেশের বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে কম খরচে এবং আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতিতে এমবিবিএস, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং অন্যান্য বিষয়ে লেখাপড়া করছেন।
ক্যামব্রিয়ান কলেজের যেসব শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাচ্ছেন, তাদের ভর্তি এবং ভিসা প্রক্রিয়া বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক নিবিড় যত্নে করে দেয় বলেই ভিসাপ্রাপ্তি খুব সহজ এবং স্বল্পসময়ে সম্পন্ন হয়ে থাকে।
বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক ক্যামব্রিয়ান কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপেরও ব্যবস্থা রেখেছে। এতে লেখাপড়ার খরচ অনেকাংশেই কমে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১২
এএইচএস/সম্পাদনা: আবু হাসান শাহীন, নিউজরুম এডিটর ও অশোকেশ রায়, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর