নিউইয়র্ক : বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা কার্যক্রম বিনিময়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্স এবং আমেরিকার টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের করপাস ক্রিস্টি সিটিতে অবস্থিত টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটির মধ্যে একটি শিক্ষা বিনিময় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে গত ৪ সেপ্টেম্বর।
বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ সামাদ এবং টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটির প্রেসিডেন্ট ড. ফ্লেবিয়াস কিলেব্রিউ ঐ সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটির প্রভোস্ট ড. ক্রিস মার্কোড, কলেজ অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জনিয়ারিংয়ের ডিন ড. ফ্যাঙ্ক পেজল্ড, অ্যাসোসিয়েট ডিন ড. এল ডি চেন এবং কম্প্যুটার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. দুলাল চন্দ্র কর।
এই সমঝোতা স্বাক্ষরের ফলে দুই ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা এবং শিক্ষকদের পাঠদানে নয়াদিগন্তের সূচনা হলো বলে বাংলানিউজকে জানান উপাচার্য ড. সামাদ। তথ্য-প্রযুক্তি জগতে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় যদি কোন ঘাটতি থেকে থাকে কিংবা সর্বশেষ প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হবার ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে থাকে, তবে টেক্সাসের বিশ্ববিখ্যাত এই ইউনিভার্সিটির মাধ্যমে বাংলাদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা তা দ্রুত অবহিত হতে সক্ষম হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের এই ইউনিভার্সিটির মেধাবি ছাত্র-ছাত্রীরা উচ্চতর শিক্ষার জন্যে টেক্সাসে আসতে পারবে এবং টেক্সাসের ছাত্র-ছাত্রীরাও বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের আরো কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এ ধরনের সমঝোতা চুক্তি থাকলেও টেক্সাসের এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটি হচ্ছে সেরার চেয়েও সেরা। এটি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ্যতম গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবেও পরিচিত। এখানকার শিক্ষা ব্যবস্থা সর্বত্র প্রশংসিত হয়।
বাংলাদেশ সময় : ০১৪৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৭, ২০১২
সম্পাদনা : সুকুমার সরকার, কো-অর্ডিনেশন এডিটর
[email protected]