অপরদিকে ফেনী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে এবার ৩শ’ ১৬ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয়েছে একজন। জিপিএ-৫ অর্জন করেছে ১শ’ ৩৫ জন।
ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২শ’ ৩৬ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করেছে ২শ’ ৩৩ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ অর্জন করেন ১শ’ ২৪ জন।
এছাড়া শাহীন একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৪শ’ ৭৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছেন ৪শ’ ৪৯ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ লাভ করেন ৬৫ শিক্ষার্থী।
অপরদিকে দাখিল পরীক্ষায় শহরের আল-জামেয়াতুল ফালাহিয়া কামিল মাদ্রাসায় ২শ’ ১৮ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করে ১শ’ ৯৪ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ অর্জন করে ১৩ জন।
ফেনী আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় ১০৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৬৯ জন। এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করতে পারেনি।
ফেনী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, প্রকাশিত ফলাফলে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে পাশের হার বেড়েছে। ফেনীতে পাশের হার বাড়লেও জিপিএ-৫ কমেছে। শিক্ষার্থীরা মনোযোগী হলে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা ভবিষ্যতে বাড়বে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২০ ঘণ্টা, মে ০৬, ২০১৮
এসএইচডি/এসআরএস