সোমবার (১৩ আগস্ট) সকাল ১১টায় কলেজের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এসময় তারা অতিরিক্ত ফিস প্রত্যাহার, ক্যান্টিন চালু, খেলার মাঠ সংস্কার, পরিবহন ব্যবস্থা চালুসহ বিভিন্ন দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, গত বছর অনার্সসহ সব পরীক্ষায় ফি নির্ধারণ করা হয়েছিল দুই হাজার ৭০০ টাকা। এ বছর এক লাফেই অধ্যক্ষ তা বাড়িয়ে প্রায় পাঁচ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছেন। বিভিন্ন ভুয়া ও মনগড়া খাত তৈরি করে এসব ফিস নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আমাদের কোনো কাজে আসছে না। যেখানে বোর্ড ফিস মাত্র ৮০০ টাকা, সেখানে কলেজে বিভিন্ন খাত দেখিয়ে টাকা তোলা হচ্ছে। অথচ এসব খাত থেকে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হচ্ছে না। এটা শিক্ষার্থীদের ওপর জুলুম।
এদিকে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভা ডাকেন অধ্যক্ষ। সভায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও দাবি-দাওয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়। তবে অধ্যক্ষ এ নিয়ে কথা বলতে রাজি হননি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৩, ২০১৮
এসআই