সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ভাষা শহীদ আবদুস সালাম আবাসিক হলে এ অভিযান চালানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় অভিযানে নেতৃত্ব দেন নোয়াখালী সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকারিয়া।
মো. জাকারিয়া বাংলানিউজকে বলেন, ওই আবাসিক হল থেকে বহিরাগতদের বের করে দেওয়া হয়েছে। তবে এ হলটি কিছুদিন পুলিশের দায়িত্বে থাকবে। পরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
সিগারেট খাওয়াকে কেন্দ্র করে গত শনিবার (৩১ আগস্ট) রাতে ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি রবিন ও সাধারণ সম্পাদক ধ্রুবর সমর্থকদের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এর জের ধরে রোববার (১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দু’পক্ষের বৈঠক হয়। বৈঠক চলার এক পর্যায়ে দু’পক্ষের মধ্যে আবারও কথা কাটাকাটি নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে দুই শিক্ষকসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন।
খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রোববার দিনগত রাত ১টার দিকে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছাত্রদের ওই হলটি বন্ধ ঘোষণা করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০২, ২০১৯
এসআরএস