বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল রুমে আলোচনা শুরু হয়। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত বৈঠক চলছি।
আলোচনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে রয়েছেন- উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক নূরুল আলম, কোষাধ্যক্ষ শেখ মো. মঞ্জুরুল হক, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ, ভারপ্রাপ্ত প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী নাসির উদ্দিন এবং নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল) আহসান হাবিব।
আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে আলোচনায় অংশ নেন ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’র সমন্বয়ক অধ্যাপক রায়হান রাইন, দর্শন বিভাগের অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়া, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক খবির উদ্দিন, অধ্যাপক জামাল উদ্দিন, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক শামীমা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক তারেক রেজা, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক নূরুল আলম, জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মো. আশিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম পাপ্পু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মারুফ মোজাম্মেল, ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সভাপতি নজির আমিন চৌধুরী জয়, কার্যকরী সদস্য রাকিবুল রনি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ দিদার, সাংগঠনিক সম্পাদক শোভন রহমান, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী) সভাপতি মাহাথির মোহাম্মদ, সাধারণ সম্পাদক সুদীপ্ত দে এবং বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ জাবি শাখার মুখপাত্র খান মুনতাসির আরমান, আহ্বায়ক শাকিল উজ্জামান, যুগ্ম আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন শিশির ও আরিফুল ইসলাম।
তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোনে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ এনে সভা বর্জন করেছেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক আমির হোসেন।
এ ঘটনার পেছনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে জানান অধ্যাপক আমির হোসেন।
তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছি। কিন্তু গতকাল রাতে আমার মোবাইল ফোনের সংযোগ প্রায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা সময় বন্ধ রাখা হয়। আমি মনে করছি- এর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এর প্রতিবাদে আমি আজকের সভা বর্জন করেছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৯
এমএ