‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ওই শিক্ষকের শারীরিক অবস্থা ভালো নয়।
এর আগে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে গত ২১ সেপ্টেম্বর পদত্যাগ করেন সহকারী প্রক্টর মো. হুমায়ুন কবীর।
অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, কেলেঙ্কারিসহ ১৬টি কারণ দেখিয়ে গত ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের পদত্যাগের এক দফা আন্দোলন শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলন দমাতে ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। সকাল ১০টার মধ্যে হল ছাড়ার নোটিশও দেওয়া হয়।
পরে বহিরাগতরা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। এতে অন্তত ২০ শিক্ষার্থী আহত হন। তারপরও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি। বুধবার বিকেলে আহ্বায়ক ড. মো. আলমগীরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের তদন্ত দল বিশ্ববিদ্যালয়ে আসে।
এই তদন্ত দল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্ত দলের সদস্যরা বহিরাগতদের হামলায় আহত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলছেন এবং তাদের লিখিত বক্তব্য সংগ্রহ করছেন। বৃহস্পতিবারই তারা শিক্ষকদের সঙ্গে বলবেন এবং তাদের লিখিত বক্তব্য নেবেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯
এইচএ/