এছাড়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন ইউনিভার্সিটির ১৪তম ব্যাচের মালিহা ও ১৬তম ব্যাচের সৈকত।
প্রতিযোগিতা শেষে শনিবার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার প্রফেসর তায়বুল হক।
ফেনী ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের চেয়ারম্যান ইনচার্জ বুসরাত জাহানের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার এ এস এম আবুল খায়ের, কম্পেটিটিভ প্রোগ্রামিং আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও সিএসই বিভাগের লেকচারার বাহার উদ্দিন মাহমুদ প্রমুখ।
শেষ দিন কর্মশালা পরিচালনা করেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের লেকচারার ওমর শরীফ ও বেলাল হোসেন। কর্মশালা শেষে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
এর আগে, শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) ফেনী ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের ল্যাবরেটরিতে শুরু হয় দুই দিনব্যাপী কর্মশালা। কর্মশালার প্রথম দিন অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং এবং প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হাতে কলমে শিখানো হয়। কর্মশালার উদ্বোধনী দিনে চুয়েটের সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ও ফেনী ইউনিভার্সিটির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন সেশন পরিচালনা করেন।
এ সময় তিনি প্রোগ্রামিংয়ে গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘কর্মক্ষেত্রে গিয়ে অনেক ভালো ফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীও অনেক সময় প্রোগ্রামিংয়ের দক্ষতা না থাকার কারণে ভালো প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেতে সমস্যা হয়। তাই প্রোগ্রামিংয়ে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। ’ এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান ইনচার্জ বুশরাত জাহান, লেকচারার ও ওয়ার্কশপ আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক বাহার উদ্দিন মাহমুদ, লেকচারার মুজিবুর রহমান মজুমদার ও মাহমুদুল আলম নাঈম।
ইউনিভার্সিটির সিএসই অ্যাসোসিয়েশনের সহযোগিতায় মূলত শিক্ষর্থীদের প্রোগ্রামিং দক্ষতা বাড়ানো, প্রোগ্রামিং কোড বুঝানো, প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় এবং প্রতিযোগিতার পরিবেশ সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেওয়ার জন্য কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়। এতে ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের ২৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৯
এসএইচডি/আরআইএস/