তিনি বলেছেন, পরীক্ষাটি শিক্ষার্থীদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এখানে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের প্রস্তুতির একটা বিষয় থাকে।
‘কারণ এখানে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি হবে। তাদের প্রস্তুতির যে ব্যাপার আছে, সেখানে ব্যাঘাত ঘটবে। এমনিতেই নির্বাচনি কার্যক্রমের কারণে তাদের পড়াশোনার কিছুটা ব্যাঘাত হচ্ছে। ’
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন পেছানোর ঘোষণা দেয় ইসি। ৩০ জানুয়ারির পরিবর্তে ভোটগ্রহণের দিন নির্ধারণ করে ১ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু এ দিন শুরু হওয়ার কথা এসএসসি পরীক্ষা। পরে তা পিছিয়ে ৩ ফেব্রুয়ারি নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এরপরই এমন মন্তব্য করেন ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তবে তিনি এও বলেন, সরস্বতী পূজা ৩০ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। একইদিনে ভোটের তারিখ নির্ধারিত হওয়ায়, আমরা দেখেছি এটা নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ভাইয়েরা ক্ষুণ্ন ছিলেন। তাদের অসুবিধা ও আবেগের জায়গা বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১১৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০২০
আরকেআর/টিএ