হয়তো বাবা, চাচা, নয়তো অফিসের বস; ঘুরেফিরে এসব চরিত্রেই আবুল হায়াতকে বেশি দেখা যায়। এ নিয়ে তার নিজেরও দুঃখ আছে।
হোল্ডিং কোম্পানিতে চাকরি। আছে স্ত্রী, প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে। একটা বাড়িও আছে জয়েনুদ্দীনের। সে বাড়ির প্রতি প্রচন্ড মায়া তার। ডেভেলপার কোম্পানির মালিক তার বাড়িটা নিতে চায়। বেঁকে বসে জয়েনুদ্দীন। পেছনে সন্ত্রাসী লাগে। শুরু হয় বাড়িটিকে ঘিরে জয়েনুদ্দীনের একার সংগ্রাম।
পরিচালক আমিরুল ইসলাম অরুণ বলছিলেন, ‘এটি মুক্তিযুদ্ধের গল্প। যে বাড়িটিতে জয়েনুদ্দীন থাকে, সেটি একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়স্থল ছিলো। বাড়িটিকে তাই সে দেশ ভাবে। ’
‘জয়েনুদ্দীনের একফালি রুটি’তে আরও অভিনয় করেছেন তৌকীর হাসান, রিনি হাবিবা, শেলি আহসান, কচি খন্দকার প্রমুখ। শিগগিরই মাছরাঙা টিভিতে প্রচার হবে নাটকটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৮, ২০১৫
কেবিএন/জেএইচ