কিংবদন্তি গায়ক ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা ১৯৯৮ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তার পুত্রসন্তান ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা জুনিয়রও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
বাবার মতো ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা জুনিয়রও সংগীতশিল্পী ছিলেন। পাশাপাশি অভিনেতা হিসেবে ছিলেন জনপ্রিয়। ফ্লোরিডার ডেটোনা সাগরপাড়ে পিবডি মিলনায়তনে বাবার জনপ্রিয় গানগুলো পরিবেশনের কথা ছিলো তার। কিন্তু মার্কিন এই শিল্পী শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে তা বাতিল করা হয়। পরে হৃদরোগে তার মৃত্যু হয়।
বুধবার (১৬ মার্চ) সিনাত্রা জুনিয়রের বোন ন্যানসি সিনাত্রা ফেসবুকে খবরটি দেন। তিনি লিখেছেন, ‘সিনাত্রা পরিবার একই সঙ্গে হারালো পুত্র, ভাই, বাবা ও চাচাকে। আমরা শোকাহত। ’ শোক জানিয়েছেন গায়ক টনি বেনেট।
ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা চাইতেন না ছেলে গান-বাজনা করুক। কারণ এটা খুব চ্যালেঞ্জিং। তবুও বাবার পথই অনুসরণ করেছিলেন ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা জুনিয়র। ১৯ বছর বয়সে তাকে অপহরণ করে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। কিছুদিন পর অবশ্য তাকে ছাড়িয়ে আনার পাশাপাশি অপহরণকারীদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
৪৪ বছর বয়সে বাবার গানের সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেন সিনাত্রা জুনিয়র। ১৯৬৫ সালে প্রকাশিত তার প্রথম অ্যালবাম ‘ইয়াং লাভ ফর সেল’-এ বাবার প্রভাব ছিলো লক্ষণীয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০২ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০১৬
বিএসকে/জেএইচ