বড় ভাইয়ের মতো সম্মান করলেও কাজলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিলো সানীর। গুণী এই নির্মাতা ‘সাব্বাশ বাঙালি’ ছবির মাধ্যমে পরিচালনায় আসেন।
সানীর যতোদূর মনে পড়ে, ‘সাব্বাশ বাঙালি’ ছবিটি ১৯৯৫-৯৬ সালের দিকে মুক্তি পেয়েছিলো। এটি লিখেছিলেন উত্তম আকাশ। প্রযোজকও ছিলেন তিনিই। সানীর ইচ্ছেতেই কাজলকে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশের সুযোগ দিয়েছিলেন উত্তম আকাশ। ছবিটির কাহিনিতে পদ্মা সেতু নির্মাণের ব্যাপারে কিছু বার্তা ছিলো।
ব্যক্তি কাজল সম্পর্কে সানী বলেন, ‘ও বাইরে দেখতে বেশ শক্ত মানুষ ছিলেন। কিন্তু অন্তরটা বেশ নরম। ’
সহকর্মীর মৃত্যুতে শোকাহত সানী। ক’দিন ধরে তিনিও জ্বরে ভুগছেন। প্রিয় নির্মাতার আত্মা শান্তি পাক, এই তার প্রার্থণা।
আসল নাম পূর্ণেন্দু আচার্য্য কাজল হলেও পি এ কাজল নামেই প্রতিষ্ঠা পান তিনি। বুধবার রাত (২৪ মে) ১২টা ২২ মিনিটে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। ২৫ মে বিকেল সাড়ে ৩টায় পূর্ব রাজারবাগ কালীমন্দিরে কাজলের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৫ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৭
এসও/পিএএস