বিশেষ এই দিনটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখন পাওনার ঊর্ধে উঠে গেছি। মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি।
কুমার বিশ্বজিৎ আক্ষেপ করে জানান, অডিও প্রযোজকদের মধ্যে বিদগ্ধ মানুষের সংকট রয়েছে। এই অবস্থার পরিবর্তন খুব একটা হয়নি। তারা সব সময় লগ্নি করা অর্থ তুলে আনায় ব্যস্ত। যে কারণে গানের মান নিয়ে তারা ভাবিত নন।
এ সময়ে শিল্পীদের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আত্মতৃপ্তিতে ভোগা শিল্পী দেখে কষ্ট লাগে। ফেসবুকে লাইক বা ইউটিউবে ভিউ দিয়ে শিল্পী বা ভালো গান বিচার করা যায় না। ৫ হাজার না বোঝা শ্রোতার চেয়ে একজন বোদ্ধা শ্রোতা ভালো। ’
কালজয়ী অনেক গানের এই স্রষ্টা বলেন, ‘অডিও মার্কেট, গানের মান, শিল্পীদের চেষ্টা— সবকিছু বিচার করে প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ি। ব্যক্তিগতভাবে মনে হয় আরও কিছু কাজ করা দরকার। সবার ভালোবাসায় সংগীত নিয়েই আছি। সবার দোয়া চাই। ’
কুমার বিশ্বজিৎ জানান, সীতাকুণ্ডে ছেলে নিবিড়কে সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন। দুপুরের মধ্যে কাজ শেষ হয়ে গেলে ছেলের ইচ্ছেতে দিনের বাকি সময়টুকু কাটাবেন। এভাবেই কাটবে তার জন্মদিন।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৩ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০১৭
এসও