সালমান ছাড়াও সাইফ আলি খান, টাবু, সোনালি বেন্দ্রে ও নীলমের বিরুদ্ধেও এই একই মামলায় দায়ের করা হয়েছিলো ১৯৯৯ সালে। তবে তাদের বেকসুর খালাস দিয়েছে যোধপুর আদালত।
শাস্তি হিসেবে সালমানকে সবোর্চ্চ ছয় বছর ও সর্বনিম্ন এক বছরের জেল খাটতে হতে পারে। তবে কতো বছরের সাজা হবে তা এখনও জানা যায়নি।
এছাড়া আদালত থেকে সালমান বাড়ি ফিরবেন না জেলে যাবেন সে বিষয়েও কিছু জানানো হয়নি।
১৯৯৮ সালে সুরজ বরজাতিয়া পরিচালিত ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির দৃশ্যধারণ চলাকালীন যোধপুরের কাছে কঙ্কনী গ্রামে বিরল প্রজাতির দুটি কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠে সালমান খানের বিরুদ্ধে। পরে ১৯৯৯ সালে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
মামলাটির চূড়ান্ত যুক্তিতর্ক শুরু হয়েছিলো ২০১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর। চলতি বছরের ২৪ মার্চ দুই পক্ষের প্রশ্ন-উত্তর পর্ব শেষ হয়। এরপর ০৫ এপ্রিল চূড়ান্ত রায়ের তারিখ ঘোষণা করে যোধপুর আদালত। এদিন সালমান খান ও অন্য অভিযুক্তদের উপস্থিতিতে রায় দেন প্রধান বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট দেব কুমার খাতরি।
২০০৭ সালে যোধপুর জেলে কয়েকদিন ছিলেন সালমান। তারপর জামিনে মুক্ত হন তিনি। গত বছর এই মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছিলেন সালমান। কিন্তু এই রায়ের ওপর আবারও আপিল করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২০০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৮
বিএসকে
** সালমানের জন্য রানীর ভালোবাসা, ক্যাটরিনার প্রার্থনা
** যোধপুর আদালতে সালমান-সাইফ-টাবু-সোনালি-নীলম
** ৬ বছর জেল হতে পারে সালমানের!