সালমানের বন্ধু ওয়ালুশা ডি সুজাও রয়েছেন ফার্মহাউজে। তিনিই জ্যাকুলিন ও সালমানের সঙ্গে এই গানের ব্যাপারে কথা বলেছেন।
ভাইজান জানিয়েছেন, কোনও সিনেমার সঙ্গে গানটি খাপ খায়নি। তাই আলাদা করেই এটি রিলিজ করার কথা ভাবা হয়। তাছাড়া তারা এখন কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন। এই সময়টা অযথা নষ্ট না করে গানে শুটিং করে ফেলার কথা চিন্তা ভাবনা করেন তিনি। আর নায়িকা জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজও তো উপস্থিত। তাই ফার্মহাউজের মধ্যেই শুটিং সেরে ফেলেন তারা। গোটা শুটিংটাই হয়েছে ফার্মহাউজে। কেউ এখান থেকে বের হননি। সালমান, জ্যাকুলিন ও ক্যামেরাপার্সন- এই তিনজনই উপস্থিত ছিলেন শুটিংয়ে।
জ্যাকুলিন জানান, তারা বড় প্রযোজনায় গানের শুটিং করতে অভ্যস্ত। এখানে কোনও স্টাইলিশ নেই, বারবার মেক-আপ দেখার ব্যাপার নেই। খুব সাদাসিধেভাবেই হয়েছে শুটিং। এমনকি শুটিংয়ের সময় লাইট চেক করা বা অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজও করেন তারা। নিঃসন্দেহে এটি জ্যাকুলিনের জীবনে এক নতুন অভিজ্ঞতা। আর এটি করতে বেশ মজাই পেয়েছেন তিনি।
তবে গানের ভিডিও এডিটিংয়ের ক্ষেত্রে একটু ভুগতে হয়েছে তারকাদের। কারণ, পানভেলে ইন্টারনেট স্পিড অতি অল্প। তাই শুটিংয়ের ফুটেজ এডিটরের কাছে পাঠানো, সেটি এডিট করে আবার সালমানকে পাঠানো এসব করতে বহু সময় গেছে। আর এসব কাজ তো একবারে হয় না। তাই একটু সংশোধন হলে সেটি আবার পাঠানো, আবার তার সংশোধন, এসব নিয়ে বেশ সমস্যাতেই পড়েছিলেন তারা। তবে এখন সেসব থেকে উত্তীর্ণ হওয়া গেছে। খুব শিগগিরই মুক্তি পাবে গানের টিজার।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৫ ঘণ্টা, মে ০৯, ২০২০
এমকেআর