গত সপ্তাহে আইপিডিসি ফাইনান্স’র পৃষ্ঠপোষকতায় অনলাইনে প্রকাশ পায় অ্যালবামের প্রথম গান ‘শহর ও মেঘদল’।
এ প্রসঙ্গে পার্থ বড়ুয়া বলেন, ‘আমাদের ইচ্ছে আছে ক্রমান্বয়ে সবগুলো গান রিলিজ করবো অনলাইনে, আইপিডিসি’র পেজে।
‘এ রকম বিষয়ভিত্তিক গান সাধারণত সেভাবে হয় না। হলেও পুরো একটা অ্যালবামের কথা কেউ ভাবে না। রানাকে যখন আইডিয়াটা দিয়েছিলাম, দু’জনেই কাজটা নিয়ে উত্তেজিত ছিলাম। তারপর অনেক সময়, কাটা-ছেঁড়া শেষে মুখোশ শ্রোতাদের কাছে এলো। এটা কিন্তু আমার ক্যারিয়ারের প্রথম একক। এর আগে একক করবো কখনও ভাবিনি। ’
তিনি আরও বলেন, ‘‘শহর ও মেঘদল’ গান নিয়ে খুব চমৎকার রেসপন্স পাচ্ছি শ্রোতাদের থেকে। এই ব্যাপারটাও খুব ভালো লাগছে। ’’
মুখোশ’র গানগুলো নিয়ে গীতিকবি শেখ রানা বাংলানিউজকে বলেন, ‘এ অ্যালবামের গানগুলো বিষয়ভিত্তিক। পাঁচটা ভিন্ন বিষয় নিয়ে পাঁচটা গীতিকবিতা লিখেছি। যেমন- ‘শহর ও মেঘদল’ গানে এই ইট-কাঠের শহরে এক নাগরিকের অব্যক্ত আর্তনাদের কথা বলেছি। ‘নস্টালজিয়া’ গানে আছে এক নাগরিকের স্মৃতিকাতরতা, গানের শিরোনামের মতোই। ‘বৃষ্টির গান’- এ শহর জুড়ে বৃষ্টি নামার গল্প। ‘মুখোশ’- এ আছে মুখ ও মুখোশের যে বৈপরিত্য নিয়ে আমরা ঘুরি- তার শব্দচয়ন। আর ‘টং এর দোকান’ হলো মুখোশ অ্যালবামের আনন্দের গান। এক কাপ চা খেতে খেতে শহর ঘুরে বেরানো আর টং এর দোকানের বন্ধুরা মিলে চা খেতে খেতে আড্ডা দেওয়ার গান। ’
এক বাক্যে একসঙ্গে এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ‘মুখোশ’র সবগুলো গান- শহর ও মেঘদল, নস্টালজিয়া, বৃষ্টির গান, মুখোশ এবং টং এর দোকান।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৩ ঘণ্টা, জুন ০৩, ২০২০
ওএফবি