আক্রান্তরা হলেন- জয়পুরহাট শহরের সবুজ নগর এলাকার বাসিন্দা ও জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রুহুল আমীন (৪৮), জয়পুরহাট সদর উপজেলার রামকৃঞ্চপুর গ্রামের শোভন (২২), হানাইল বম্বুর গোলজার হোসেনের ছেলে কিবরিয়া (৩৫) ও ক্ষেতলাল উপজেলার ইটাখোলা বাজার এলাকার মিমুল হোসেন (২৫)।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে শিক্ষক রুহুল আমিন ছেলের সঙ্গে দেখা করে ঢাকা থেকে ফিরে এসেছেন চলতি মাসের ২৭ তারিখ।
রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ, জয়পুরহাট হাসপাতালে ভর্তি হলেও এখানে ডেঙ্গু পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। এর ফলে তাদের বাইরের বেসরকারি ক্লিনিকগুলো থেকে টেষ্ট করাতে হচ্ছে।
এদিকে জয়পুরহাট হাসপাতালের ল্যাব টেকনিশিয়ান ফিরোজ হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ডেঙ্গু পরীক্ষার জন্য আমাদের এ হাসপাতালে কোনো ব্যবস্থা না থাকলেও বুধবার (৩১ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে দেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় সব কিছু।
জয়পুরহাট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবুল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ঢাকা থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে জয়পুরহাটের ওই চার বাসিন্দা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ডেঙ্গু আক্রান্তদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার লক্ষে আলাদাভাবে খোলা হয়েছে অবজারভেশন ও ডেঙ্গু কর্নার। একই সঙ্গে সার্বক্ষণিক সতর্কাবস্থায় রয়েছেন হাসপাতালটির চিকিৎসক ও নার্সরা (সেবিকা)।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০১, ২০১৯
এসআরএস