প্রধান বিরোধী দল নেপালি কংগ্রেস সাবেক এমপি কুমারী লক্ষ্মী রাইকে বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারীর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দাঁড় করালেও লক্ষ্মী রাই সুবিধা করতে পারেননি।
প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারির প্রতি সমর্থন ছিল বামপন্থি দলগুলোর জোটের।
প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারি মোট ইলেকটোরাল ভোট পেয়েছেন ৩৯,২৭৫টি। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুমারী লক্ষ্মী রাই পেয়েছেন ১১,৭৩০টি ইলেকটোরাল ভোট।
মঙ্গলবার (১৩ মার্চ) সকালে রাজধানী কাঠমাণ্ডুর নিউ বানেশ্বর রোডে পার্লামেন্ট ভবনে এই ভোটাভুটি হয়।
এর আগে মিসেস ভাণ্ডারি প্রথমবারের মতো নেপালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর। তবে সেবার পূর্ণ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করতে পারেননি তিনি। কেননা তার পূর্বসুরী প্রথম নেপালি প্রেসিডেন্ট রাম বরণ যাদব তার মেয়াদের অতিরিক্ত সময় নিজ পদে বহাল ছিলেন।
নেপালের সংবিধান অনুযায়ী যে কেউ সর্বোচ্চ দু’মেয়াদে নেপালের প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। নেপালের প্রেসিডেন্টের মেয়াদ পাঁচ বছর। কাল বুধবারই বিকাল ৪টায় প্রধান বিচারপতি পুনর্নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারিকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০১৮
জেএম