প্রতিষ্ঠানটির মুখপাত্র ক্লারেন্স মিশেল একটি বিবৃতিতে জানান, গত কয়েকমাস ধরে ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হচ্ছে। যদিও প্রতিষ্ঠানোটির কোনো কর্মী কোনোধরনের অনৈতিক কাজ করেনি বলে আমাদের অবিচল বিশ্বাস রয়েছে, কিন্তু মিডিয়ার প্রচারণা আমাদের ক্লায়েন্টদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে।
লন্ডনে অবস্থিত ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকার দফতরের সামনে থেকে ইতোমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটির নাম সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
ফেসবুকের তথ্যমতে, একটি কুইজ অ্যাপের মাধ্যমে প্রায় আট কোটি ৭০ লাখ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকাকে সরবরাহ করা হয়। ব্যবহারকারীদের তথ্য চুরির এ কথা জানান ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ।
এই বিপুল সংখ্যক মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকা ২০১৬ সালের মার্কিন নির্বাচন এবং যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফলকে প্রভাবিত করেছে বলে অভিযোগে করা হয়।
যদিও ইতালি, কেনিয়া ও নাইজেরিয়াসহ বহু দেশের নির্বাচনী প্রচারণায় কাজ করা যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি সবধরনের অপরাধের কথা অস্বীকার করে এসেছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫৭ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৮
এনএইচটি