শনিবার (১২ মে) ভোরে দেশটির চীনা প্রধান সীমান্তের কাছে এ সংঘর্ষ শুরু হয় বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম থেকে জানা যায়।
সংঘর্ষে নিহত ১৯ জনের মধ্যে চারজন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য রয়েছেন।
সাম্প্রতিক মিয়ানমার নেত্রী অং সান সুচিকে নিয়ে বিভিন্ন সহিষ্ণুতা থেকে জাতিগত অধিকার আদায়ে বিদ্রোহীরা এ হামলা চালায়। পরে তাদের প্রতিরোধে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর উত্তরের কয়েকটি দল সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
মিয়ানমারের সরকারি মখপাত্র জাও থে বলেন, শনিবার ভোর ৫টায় ছোট-বড় অস্ত্র নিয়ে সরকার সমর্থিত ও সেনাবাহিনীর ওপর হামলা করেন প্রায় ১০০ বিদ্রোহী। এসময় তাদের প্রতিরোধে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এগিয়ে আসলে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
মিয়ানমার পুলিশের বরাত দিয়ে জাও থে আরো বলেন, সংঘর্ষে দুই নারীসহ ১৫ জন বিদ্রোহী নিহত এবং ২০ জন আহত হয়েছেন। এছাড়াও একজন পুলিশ কর্মকর্তা এবং তিনজন সেনা সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন।
এ হামলা মিয়ানমারের সামরিকদের উদ্দেশ্য করে করা হয়েছে। যা জাতিগত অধিকার আদায়ের আন্দোলন নয়। এটি সন্ত্রাসী হামলা, এও উল্লেখ করেন দেশটির এ মুখপাত্র।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৯ ঘণ্টা, মে ১২, ২০১৮
টিএ