ঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট বর্ষণে ওমানের দোফার এবং আল-উস্তা প্রদেশে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। পানিতে ভেসে গেছে অনেক যানবাহন।
ওমানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর সালালাহর পশ্চিমে আঘাত হানার পর ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল হয়ে মৌসুমি ঝড়ে পরিণত হয়েছে।
ঘণ্টায় ১৭০ কি.মি বেগে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়ের কবল থেকে জানমাল রক্ষায় উপকূলীয় এলাকা থেকে বহু মানুষকে আগেই নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
অনেক স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে এবং স্থানীয় সময় শনিবার (২৬ মে) মধ্যরাত পর্যন্ত সালালাহর বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে ঘূর্ণিঝড় ‘মিকুনু’ ইয়েমেনের সোকোতরা উপকূলে আঘাত হানে। ঝড়ের তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ায় এলাকাটিকে ‘ধ্বংসযজ্ঞ স্থান’ হিসেবে ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৩৭ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৮
জেডএস