দেশটির জাতীয় দুর্যোগ বিষয়ক সংস্থা কনরেড বলছে, চার দশকের বেশি সময় পর সংঘটিত ‘ফুয়েগো’ নামের এই অগ্ন্যুৎপাতে মঙ্গলবার (৫ জুন) পর্যন্ত ১৯২ জন নিখোঁজ হয়েছেন।
এদিকে দেশটির ভূমিকম্প, অগ্নুৎপাত ও আবহাওয়া বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইনসিভুমেহ, মঙ্গলবারের শুরুতে আবারও অগ্ন্যুৎপাত শুরু হলে সর্বোচ্চ সর্তকতা জারি করে।
রোববার (৩ জুন) গুয়াতেমালার রাজধানীর ৪৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ফুয়েগো নামের এই আগ্নেয়গিরিটি জেগে উঠে। ছড়িয়ে পড়তে থাকে ছাই। রাজধানী গুয়াতেমালা সিটির প্রায় ৪৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এই আগ্নেয়গিরির লাভা-ছাইয়ে আক্রান্ত হতে থাকে বারানকাস দে সেনিজাস, মিনারেল, সেকা, তানিলুয়া, লাস লাজাস, বারানকা হোন্ডাসহ অনেক জনপদ।
সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এবার এই অগ্নুৎপাতে প্রায় ১৭ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই আগ্নেয়গিরিতে সর্বপ্রথম ১৯৭৪ সালে অগ্ন্যুৎপাত হয়। তারপর থেকে নিয়মিত বিরতিতে এর লাভা-ছাই ছড়াতে থাকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৩ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০১৮
এএইচ/এনএইচটি