যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের ঐতিহাসিক আলোচনার একদিন আগে সোমবার (১১ জুন) এ সম্ভাবনা উল্লেখ করে তারা।
তাদের মতে, দুই দেশের প্রধানদের মধ্যে এ গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কয়েক দশকের চলমান বিরোধিতার সংকট নিরসন হবে উত্তর কোরিয়ার।
এদিকে, অনেক প্রত্যাশিত এ বৈঠক নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, আমি এ নিয়ে ভালো অনুভূতি পাচ্ছি।
উভয় নেতা আলোচনার জন্য রোববার (১০ জুন) সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছেন। আর যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার দুই নেতার মধ্যে এটিই প্রথম বৈঠক অধিবেশন।
এ নিয়ে ট্রাম্প সোমবার সকালে টুইটে বলেছেন, বৈঠক ঘিরে এশিয়ান দেশ সিঙ্গাপুরের আকাশে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এটা খুব ভালো।
ট্রাম্প আশা করছেন, বৈঠকটি এমন একটি প্রক্রিয়া চালু করবে অবশেষে দেখা যাবে কিম তার পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার পরিত্যাগ করছেন। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার দৃষ্টিকোণ সবসময় আরও অস্বচ্ছ হয়।
তবে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমগুলো সাধারণত উভয় দেশের নেতার বর্তমান কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন করেনি। তারা বৈঠকের মাধ্যমে দুই দেশ কেবলমাত্র সাময়িক একটি সম্পর্কের দিকে অগ্রসর হচ্ছে উল্লেখ করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, জুন ১১, ২০১৮
টিএ