আগামী ৬ জুলাই থেকে এই শুল্ক নেওয়া শুরু হবে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। এ ঘোষণায় চীনের প্রায় আট শতাধিক পণ্যকে যুক্তরাজ্যে শুল্ক গুনতে হবে, যার ফলে চীনের অন্তত পাঁচ হাজার ডলার মূল্যমানের পণ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
শুল্কারোপের ঘোষণায় ট্রাম্প বলেন, ‘দীর্ঘদিন যাবত দুই দেশের মধ্যে চরম অন্যায্য বাণিজ্য চলে আসছে। এটি আর চলতে পারে না। ’
ট্রাম্পের এ ঘোষণাকে ‘বাণিজ্য যুদ্ধ’ আখ্যা দিয়ে ঘোষণার পরপরই চীন এর ‘উচিত জবাব’ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে এবং এরই মধ্যে দেশটি মার্কিন পণ্যে শুল্কারোপের পরিকল্পনা নিয়েছে।
এ ব্যাপারে এক বিবৃতিতে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, এই যুগে একটি বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করা বিশ্বের কারওরই কাম্য নয়। আমরা সব দেশের প্রতি আহ্বান জানাব, তারা যেন এই পুরোনো ও বাতিল কৌশলকে প্রতিহত করতে এবং বিশ্বমানবতার স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়। ’
মার্কিন প্রযুক্তি ও বাণিজ্য সম্পর্কিত গোপনীয় তথ্য চুরির অভিযোগে চীনের বিরুদ্ধে এ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে আমেরিকা। এ তালিকায় তথ্যপ্রযুক্তি, রোবোটিকস, অটোমোবাইল সরঞ্জামসহ বিভিন্ন পণ্য রয়েছে। তবে মোবাইল ফোন ও টেলিভিশনের মতো মার্কিন ভোক্তাদের কাছে জনপ্রিয় পণ্যগুলো এ তালিকায় এখনো স্থান পায়নি।
** চীনা পণ্যে শুল্কারোপের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
বাংলাদেশ সময়: ০৩৩০ ঘণ্টা, জুন ১৬, ২০১৮
এইচএমএস/এসআরএস