তাছাড়া ১৫ বছরের মধ্যে মাত্র দুইবার বেতন বৃদ্ধি হয়েছে নোয়েলের। এমনকি দ্বিতীয়বারের বেতন বৃদ্ধিকালে তার স্বাস্থ্য সুবিধা কমিয়ে দেওয়া হয়।
সোমবার (৯ জুলাই) নিউইয়র্কের সুপ্রিম কোর্টে বকেয়া বেতনের দাবিতে মামলা করেন তিনি। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, সপ্তাহে তাকে ৫০ থেকে ৫৫ ঘণ্টা কাজ করতে হয়েছে যার ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়া হয়নি। ছুটির দিনগুলোতে কাজ করার জন্য তিনি পারিশ্রমিক পাননি। তাছাড়া নিউইয়র্কের শ্রমিক আইন অনুযায়ী ট্রাম্প তাকে বার্ষিক বেতনের নোটিশ এবং বেতনের সঠিক স্টেটমেন্ট দেননি।
ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের একজন মুখপাত্র সংবাদ মাধ্যমকে জানান, সিন্ট্রনকে আমরা সবসময় নিয়মিত বেতন দিয়েছি।
আইন অনুযায়ী টাম্পকে ৩০ দিনের মধ্যে অভিযোগকারীর প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
বেতননীতির কারণে এর আগেও ট্রাম্প তদন্তের সম্মুখীন হয়েছিলেন। ২০১৬ সালের জুনে এন্ড্রু টেসেরো নামের এক স্থপতি এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ তুলেছিলেন ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। তবে অভিযোগটি আদালত পর্যন্ত গড়ায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, জুলাই ১০, ২০১৮
এনএইচটি