ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

আন্তর্জাতিক

শুরু হচ্ছে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সরাসরি শান্তি আলোচনা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১২৫৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২, ২০১০
শুরু হচ্ছে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সরাসরি শান্তি আলোচনা

জেরুজালেম: ওয়াশিংটনে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরু হচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উদ্যোগে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দপ্তরে এই ঐতিহাসিক আলোচনার আয়োজন করা হয়েছে।

এর আগে, গত দুই দশকের বিভিন্ন সময়ে শান্তি আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেগুলোই সংক্ষিপ্ত পরিসরে উল্লেখ করা হলো:

১৯৯১, নভেম্বর ০১: শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য মাদ্রিদ পিস কনফারেন্সে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়।

১৯৯৩, সেপ্টেম্বর ১৩: অসলোতে কয়েক মাসের গোপন বৈঠকের পর ইসরায়েল ও পিএলও (প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন) স্বায়ত্বশাসনের ওপর ডিক্লেয়ারেশন অব প্রিন্সিপল (মূলনীতি বিষয়ক ঘোষণা)-এ স্বাক্ষর করে।

১৯৯৪, মে ০৪: কায়রোতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ইসহাক রাবিন ও ফিলিস্তিনের নেতা ইয়াসির আরাফাত স্বায়ত্বশাসন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।

২০০০, জুলাই ১১-২৫: মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাকের মধ্যে আলোচনার আয়োজন করেন। ক্যাম্প ডেভিডে আয়োজিত আলোচনার  বিষয় জেরুজালেম ও ফিলিস্তিনের শরণার্থী।

২০০১, জানুয়ারি ০১: মিশরের তাবায় অনুষ্ঠিত শান্তি আলোচনা ব্যর্থ।

২০০৩, জুন ০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আরিয়েল শ্যারন ও ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ২০০৫ সালের মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ‘রোডম্যাপ’ ঘোষণা করেন। জর্দানের আকাবা শহরে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

২০০৫, ফেব্রুয়ারি ০২: শ্যারন ও আব্বাস মিশরের শারম-আল-শেইখে বৈঠক করেন এবং শত্রুতা বন্ধের ঘোষণা দেন।

২০০৭, নভেম্বর ২৭: আব্বাস ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমারর্ত মেরিল্যান্ডের আনাপোলিসে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করেন।

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।