পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ওই মামলার এক আসামির মামলা বাতিল সংক্রান্ত আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (০৯ মে) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
শুনানিতে আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফরহাদ হোসেন ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ মোর্শেদ।
পরে ইউসুফ মাহমুদ মোর্শেদ জানান, জানুয়ারিতে র্যাব-৩ এর খিলগাঁও ক্যাম্পের সদস্যরা মানবপাচারের অভিযোগে সেলিমুজ্জামান, মো. শহিদুল ইসলাম ও আনোয়ারুল আজিম নামে তিন জনকে গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে তাদের নিয়ে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ১৩ জানুয়ারি মো. রাশেদ খানসহ আরও কয়েক জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতদের ২০ জানুয়ারি কোর্টে হাজির করা হয়। কিন্তু ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান অনুযায়ী গ্রেফতার আসামিদের চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজিরের নিয়ম থাকলেও এ আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়নি।
পরে আসামিদের মধ্যে মো. রাশেদ খান তাদের বিরুদ্ধে করা মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। ওই আবেদনের শুনানির এক পর্যায়ে র্যাব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এ আদেশ আসে।
র্যাবের ওই তিন কর্মকর্তা হলেন- মেজর ফাহিম আদনান সিদ্দিকী, এসপি মো. আব্দুর রকিব খান ও র্যাব-৩ এর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার দিজেন্দ্র চন্দ্র দে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, মে ০৯, ২০১৭
ইএস/এসএইচ