সোমবার (০৫ জুন) জামিনের আবেদনের শুনানি শেষে তা নাকচ করে দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল হকের আদালত।
গত ২৮ মার্চের ধর্ষণের ঘটনায় গত ০৬ মে এক তরুণী বনানী থানায় এ ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
গত ১১ মে সিলেট থেকে প্রধান আসামি সাফাত আহমেদ ও তার বন্ধু সাদমান সাকিফকে এবং ১৮ মে নাঈমকে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ১৫ মে রাতে অন্য দুই আসামি সাফাতের দেহরক্ষী রহমত আলী ওরফে আবুল কালাম আজাদ ও গাড়িচালক বিল্লাল হোসেনকে রাজধানীর নবাবপুর রোড থেকে গ্রেফতার করে ৠাব।
রহমত আলী বাদে বাকি চারজনই ধর্ষণের দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, আসামি সাফাত ও নাঈম ওই দুই তরুণীর বন্ধু। জন্মদিনের পার্টিতে দাওয়াত দিয়ে হোটেলে নেওয়ার পর সাফাত ও নাঈম হোটেলের একটি কক্ষে নিয়ে রাতভর দুই তরুণীকে আটকে রেখে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। অন্য তিন আসামির বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহায়তা ও ভিডিও ধারণের অভিযোগ আনা হয়।
গত ১১ মে ধর্ষণের শিকার দুই তরুণী ম্যাজিস্ট্রেট নুরুননাহার ইয়াসমিনের আদালতে জবানবন্দি দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৭ ঘণ্টা, জুন ০৫, ২০১৭
এমআই/এএসআর