বুধবার (৩১ জুলাই) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
সোমা-রাব্বী ছাড়া অপর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন তানজীল আলম।
মামলার তদন্ত সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৩০ জুলাই সকালে পারভেজ হাসানকে শ্বাস রোধ করে হত্যা করা হয়। এরপর আসামিরা পারভেজ স্ট্রোক করেছেন প্রচার করে তার বাবা-মা বা কোনো আত্মীয়-স্বজনকে না জানিয়েই মরদেহ দাফনের চেষ্টা করেন।
পারভেজের মা মমতাজ বেগম ওই বছরের ১৪ অক্টোবর দারুসসালাম থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে পারভেজের স্ত্রী সোমা, শ্যালক রাব্বী, শাশুড়ি রোকেয়া বেগম ও তানজীলকে আসামি করা হয়।
মামলাটি তদন্ত করে চারজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। ২০১৪ সালের ২০ জুলাই রোকেয়া বেগমকে অব্যাহতি দিয়ে বাকি তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন আদালত। বিচারকাজ চলাকালে আদালত ১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। এরপর এ রায় ঘোষণা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আবু আব্দুল্লাহ ভূঞা। আসামিদের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এএফএম আবদুল ওয়াদুদ ও মনির মোল্লা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৯
এমএআর/এইচএ/