সোমবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মিল্লাত হোসেন আপোসের শর্তে বাদীর জিম্মায় অভিযোগপত্র দাখিল পর্যন্ত তাদের জামিন দেন।
এই মামলায় গত ২১ জানুয়ারি গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতয়ালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. নূর আলম।
রিমান্ড শুনানির জন্য সোমবার এনু-রুপনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় আসামিপক্ষের আইনজীবী রাজীব সরকার রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত পাঁচশ টাকা মুচলেকায় তার জামিন মঞ্জুর করেন।
তবে আইনজীবী রাজীব জানান, তাদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং ও দুর্নীতির মামলা থাকায় আপাতত মুক্তি পাচ্ছেন না এনু-রুপন।
গত ১৯ জানুয়ারি রুপন-এনুকে দুদকের এক মামলায় গ্রেফতার দেখানোর জন্য ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে আনা হয়। এ সময় তাদের ৪০/৫০ জন কর্মী-সমর্থক আদালত চত্বরে উপস্থিত হন। বেলা পৌনে একটার দিকে রুপন-এনুকে প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে মহানগর দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় ওঠানোর সময় ডিবিসির ক্যামেরাপারসন আল-আমিন ভিডিও ধারণ করছিলেন।
ওই সময় রুপন-এনুর ৮/১০ জন সমর্থক তার ওপর হামলা চালায় এবং এলোপাতাড়ি কিলঘুষি মারতে থাকে। এতে আল আমিন আহত হন ও তার ক্যামেরা ভেঙে ফেলা হয়। হামলার ঘটনায় কোতয়ালী থানায় একটি মামলা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২০
কেআই/জেডএস