তাবলিগ জামাতের আমির রুহুল আমিন জানান, সকালে মারকাজ মসজিদের ইমাম আম বয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমার কার্যক্রম শুরু করেন। বয়ানে জেলার চার উপজেলা ও ৩৬টি ইউনিয়নের হাজার-হাজার মুসল্লি শরিক হন।
রুহুল আমিন আরও জানান, ইজতেমায় মুসল্লিদের থাকা, খাওয়া, ওজু, গোসল ও পয়ঃনিষ্কাশনের সব ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এছাড়া চিকিৎসার জন্য মেডিকেল টিম ও রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা কাজ করছেন। দুর্ঘটনা ও জরুরি প্রয়োজনে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের।
ইজতেমায় উপস্থিত ওহিদুর রহমানসহ একাধিক মুসল্লি জানান, ইজতেমায় মহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা ও দেশের জন্য মঙ্গল কামনা করতে এসেছেন তারা।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম জানান, ইজতেমা শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে ব্যাপক নিরাপত্তা গ্রহণ করা হয়েছে। মাগুরার পাশাপাশি নিরাপত্তার জন্য আশপাশের চার জেলা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ আনা হয়েছে। কন্ট্রোল রুম থেকে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে গোটা ইজতেমাস্থল পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি সাদা পোষাকে দায়িত্ব পালন করছে গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০১৭
বিএসকে/আরএ