বৃহস্পতিবার (০৫ জানুয়ারি) দিনগত রাত ৩টার দিকে রাজধানীর রায়েরবাজার বেড়িবাঁধের কাছে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুর্ধর্ষ ওই জঙ্গির মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (মিডিয়া) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. ইউসুফ আলী বাংলানিউজকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
একাধিক কর্মকর্তা বলছেন, মারজানকে ধরতে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অভিযানের অংশ হিসেবেই রায়েরবাজারের বেড়িবাঁধ এলাকায় চেকপোস্টে তল্লাশির সময় মারজান ও তার দুই সঙ্গী ধরা পড়ে।
এসময় তাদের সঙ্গে পুলিশের বন্দুকযুদ্ধ হয়। তাতে মারজান ও সাদ্দাম নিহত হলেও অপর একজন পালিয়ে যায়।
ঘটনার বর্ণনায় একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, রাত ৩টার দিকে বেড়িবাঁধের চেকপোস্টে মারজানসহ তিনজন একটি মোটরসাইকেলে আসে। এ সময় পুলিশ তল্লাশির জন্য থামতে বললেও তারা থামে না। এক পর্যায়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্লা গুলি করে। এতে দু’জন মোটরসাইকেল থেকে পড়ে যায়। আর একজন পালিয়ে যায়।
পরে ছবি দেখে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, এরা মারজান ও সাদ্দাম।
**সাদ্দামও ছিলেন একাধিক হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি
বাংলাদেশ সময়: ০৮২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৭
পিসি/এমএমকে