শুক্রবার (০৬ জানুয়ারি) সকালে এ কথা জানান তিনি। বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) দিনগত রাত ৩টার দিকে রাজধানীর রায়েরবাজার বেড়িবাঁধের কাছে সিটিটিসির সদস্যদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন গুলশান হলি আর্টিজান হামলার অন্যতম নেতা মারজান ও সাদ্দাম।
মনিরুল ইসলাম বলেন, সাদ্দাম হোসেন ছিলেন নব্য জেএমবির সদস্য। তিনি রংপুরে জাপানি নাগরিক হোসি কুনিও, রংপুরে মাজারের খাদেম রহমত আলী, পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ মঠের প্রধান পুরোহিত ও কুড়িগ্রামের নব্য খ্রিস্টান (ধর্মান্তর) হোসেন আলী হত্যা মামলার এবং রংপুরের বাহাই নেতা রুহুর আমিন হত্যাচেষ্টা মামলার ঘটনায় চার্জশিটভুক্ত আসামি ছিলেন।
ছিলেন আরও তিনটি হত্যা ও দু’টি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি। সেগুলো হলো গাইবান্ধার ডাক্তার দ্বীজেন্দ্রনাথ পাল দিপ্তী হত্যা, গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় ফজলে রাব্বি হত্যা, গাইকান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ব্যবসায়ী তরুণ দত্ত হত্যা এবং নীলফামারীর কারবালার খাদেম হত্যাচেষ্টা এবং দিনাজপুরে চিরিরবন্দরে ডাক্তার বিরনদ্র হত্যাচেষ্টা মামলা।
সিটিটিসি সূত্র জানায়, সাদ্দাম নব্য জেএমবি নেতা মারজানের সঙ্গে বেশ কয়েকটি জঙ্গি হামলায় জড়িত ছিলেন। তিনি মারজানের সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন। হামলার বিষয়ে মারজানের সঙ্গে যোগাযোগ বেশি হতো সাদ্দামের।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৭/আপডেট: ১৩৫৭ ঘণ্টা
এসজেএ/এএটি/এইচএ/