শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
এ সময় গুয়াংজো মিউনিসিপ্যালিটির ভাইস মেয়র মি. লি মিংসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
চীনের গুয়াংজো ইন্ড্রাস্টি ও ট্রেড টেকনিশিয়ান কলেজে প্রথম ব্যাচের ১০ দিনব্যাপী বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা বাংলাদেশের অগ্রাধিকার খাত, কারিগরি শিক্ষা হলো অগ্রাধিকারের অগ্রাধিকার। সরকার ইতোমধ্যে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ভর্তির হার ১৪ শতাংশের উপরে উন্নীত করেছে। আগামী ২০২০ সালের মধ্যে ২০ শতাংশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে ব্যাপক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
চীন বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষা, যোগাযোগসহ বিভিন্ন খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে চীন। কারিগরি খাতে এ প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে মূল্যবান ভূমিকা রাখবে।
নাহিদ বলেন, সিঙ্গাপুর সরকার ইতোমধ্যে বাংলাদেশের কারিগরি খাতের ৪২০ জন শিক্ষক-কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ দিয়েছে এবং ২০১৯ সালের মধ্যে আরও ১১৫০ জনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সমাপ্ত করবেন। ভারতের সঙ্গেও এ ধরণের প্রশিক্ষণের বিষয় নিয়ে তৎপরতা চলছে।
প্রশিক্ষণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাস, স্টেপ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক সচিব (অতিরিক্ত সচিব) মো. ইমরান, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কাউন্সিল-সচিবালয়ের (এনএসডিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) এ.বি.এম. খোরশেদ আলম, স্টেপ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক জয়দেব চন্দ্র সাহা ও প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৭
পিআর/ওএইচ/জেডএস