মেলায় তিশা জামদানি অর্ডার নিয়ে পছন্দের শাড়িটি তৈরি করে দিচ্ছে। স্টলে বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়ি তৈরি করছেন কারিগররা।
তিশার কারিগর মো. ঝন্টু শেখ বাংলানিউজকে বলেন, ক্রেতারা পছন্দের শাড়ির অর্ডার দিলে আমরা তৈরি করে দিচ্ছি। এখানে ৩ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা মূল্যের শাড়ি তৈরি হচ্ছে। নকশাভেদে একটা শাড়ি তৈরি করতে তিনদিন থেকে এক মাস সময় লাগে।
জামদানি শাড়ির বুনন দেখতে তিশা জামদানিতে ভিড় জমিয়েছেন অনেকে। কেউ দাঁড়িয়ে শাড়ি তৈরি করা দেখছেন আবার কেউ পছন্দ অনুযায়ী অর্ডার দিচ্ছেন।
তিশা জামদানিতে কথা হয় মোহনা খানমের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, জামদানি বরাবরই পরিবারের সবার পছন্দ। তিশার জামদানি আগেও ব্যবহার করেছি। ওদের কাজ খুব ভালো হয়, রঙও টেকসই।
ভারতীয় শাড়ির ভিড়ে দেশীয় তাঁতের বাজার নষ্ট হচ্ছে বলে জানান তিশা জামদানির বিক্রেতা ইব্রাহিম প্রধান। তিনি বলেন, ভারতীয় শাড়ির কারণে আমরা মার খাচ্ছি। শাড়ি বিক্রি নেই বললেই চলে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০১৭
এসএম/আরআর/পিসি