সোমবার (২৭ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বাংলানিউজকে এ তথ্য জানায়। আগামী ৩ থেকে ৫ ডিসেম্বর এই সফর সূচি রয়েছে বলে জানা গেছে।
কম্বোডিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো দূতাবাস নেই। সফরে দুই দেশের মধ্যে দূতাবাস খোলার বিষয়ে কথা হতে পারে।
এছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যুটিও আসবে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানাচ্ছে। মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ কম্বোডিয়া; রোহিঙ্গা ফিরিয়ে নিতে তারাও কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।
কম্বোডিয়ার উত্তর-পূর্বে লাওস, পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে ভিয়েতনাম, পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমে থাইল্যান্ড এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে থাইল্যান্ড উপসাগর। ফ্নম পেন দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।
সেখান থেকে ফিরে ১০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী ফ্রান্স যেতে পারেন বলে সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৭
আইএ