বুধবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহগুলো পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ। পরে পৌরসভার উদ্যোগে শহরের ফকিরপাড়া গোরস্থানে বেওয়ারিশ হিসেবে তাদের মরদেহ দাফন করা হয়।
এর আগে সোমবার (২৭ নভেম্বর) দিনগত গভীর রাতে সদর উপজেলার আলাতুলী ইউনিয়নে পদ্মানদীর মধ্যচরে সন্ধান পাওয়া জঙ্গি আস্তানায় অভিযান চালায় র্যাব। অভিযানে ‘তিন জঙ্গি’ নিহত হয়। তবে বুধবার বিকেল পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) আতিকুল ইসলাম।
জঙ্গি আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করা বাথান বাড়িটির মালিক রাশিকুল ইসলামের স্ত্রী নাজমা বেগম, শ্বশুর খোরশেদ আলী ও শাশুড়ি মিনারা বেগম এখনও র্যাব হেফাজতে রয়েছেন।
র্যাব-৫ এর রাজশাহীর কোম্পানি কমান্ডার মেজর এমএম আশরাফুল ইসলাম জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাশিকুলের স্ত্রী, শ্বশুর ও শাশুড়িকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। মামলার বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন।
র্যাব-৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহবুব আলম বলেন, নিহত জঙ্গিদের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। তবে পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০০১০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৭
এসএস/জেডএস