মঙ্গলবার (০৬ নভেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডিতে তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন প্রতিবেদন চূড়ান্তের কথা জানান সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান।
এতে জানানো হয়, এটি ৬৬তম তদন্ত প্রতিবেদন।
গ্রেফতার চার আসামি হলেন- পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার হেতালিয়া এলাকার আব্দুল মান্নান হাওলাদার ওরফে আ. মান্নান ডিলার ওরফে মান্নাফ (৭৫), একই এলাকার আজহার আলী হাওলাদার ওরফে আজু মুন্সী (৮৮), আশ্রাব আলী ওরফে আশরাফ আলী হাওলাদার (৬৭) ও চরখালী এলাকার মো. মহারাজ হাওলাদার ওরফে হাতকাটা মহারাজ (৬৮)।
গ্রেফতার অবস্থায় মৃত আসামি হচ্ছেন, মো.ফজলুল হক হাওলাদার।
২০১৬ সালের ১২ এপ্রিল তদন্ত শুরু হওয়া এ মামলায় মোট সাক্ষী ৩৩ জন। আসামিদের বিরুদ্ধে অবৈধ আটক নির্যাতন অপহরণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ, হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
চারটি অভিযোগে ২৪ জনকে হত্যা, একজনকে ধর্ষণ, আসামিদের গুলিতে তিনব্যক্তি ও এক নারীকে গুরুতর জখম, এর মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুইজনের মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে।
চার আসামি মুক্তিযুদ্ধের সময় কনভেনশন মুসলিম লীগের সমর্থক হলেও বর্তমানে তারা জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৬, ২০১৮
ইএস/ওএইচ/