বুধবার (৭ নভেম্বর) এদের টেকনাফের সেন্টমার্টিনের পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় আটক করার পর রাত ১২টার দিকে ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয় রোহিঙ্গাদের। আর ৬ দালালকে বৃহস্পতিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে থানায় সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছে।
কোস্ট গার্ড টেকনাফের স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট ফয়জুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, টহল দেওয়ার সময় সেন্টমার্টিন দ্বীপের পশ্চিম দিকে বঙ্গোপসাগরে একটি ট্রলার দেখতে পায় কোস্ট গার্ড। পরে সেটিকে ধাওয়া করে নারী-শিশুসহ ৩৯ জন রোহিঙ্গা ও ৬ বাংলাদেশি দালালকে আটক করা হয়।
রোহিঙ্গারা টেকনাফের লেদা, নয়াপাড়া ও উখিয়ার বালুখালী ক্যাম্পে থাকছিলেন। আর দালালরা হলেন- মহেশখালীর কুতুবজোম ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে আব্দুশ শুক্কুর, তার ভাই আব্দুল গফুর, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মো. হোসেনের ছেলে রফিকুল আলম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. শরীফের ছেলে মো. সৈকত, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আব্দুল হাকিম সোনামিয়ার ছেলে নাসির উদ্দিন ও ২ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মো. দবিরুল ইসলামের ছেলে মো. জুয়েল।
দালালদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান ফয়জুল ইসলাম।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৮, ২০১৮
এইচএ/