রোববার (১১ নভেম্বর) বিকেলে বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-মিডিয়া) সোহেল রানা।
তিনি জানান, ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট কাজ শুরু শুরু করেছে।
এর আগে শনিবার (১০ নভেম্বর) রাতে আশুলিয়া থানা থেকে মামলাটি ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
শুক্রবার (০৯ নভেম্বর) দুপুরে জরিনা তার বাবাকে নিয়ে আশুলিয়ার গাজীরচট এলাকায় মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে যান। পরে সেখান থেকে সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে বাবাকে সঙ্গে নিয়েই বাসে করে স্বামীর বাড়ি টাঙ্গাইলের উদ্দেশে রওনা দেন। এসময় বাসচালক, হেলপার ও সুপারভাইজারসহ কয়েকজনের সঙ্গে বাবা-মেয়ের বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে জরিনার বাবা আকবর আলী মণ্ডলকে মারধর করে চলন্ত বাস থেকে ব্রিজের নিচে ফেলে দেওয়া হয়। পরে জরিনাকে মারধর করে হত্যার পর মহাসড়কের পাশে মরাগঙ্গ এলাকায় মরদেহ ফেলে পালিয়ে যান চালক, হেলপার ও সুপারভাইজার।
এ ঘটনায় নিহত জরিনার মেয়ের জামাই নুর ইসলাম বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যা ডিবি পুলিশ হয়ে পিবিআইতে হস্তান্তর করা হলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৮
পিএম/জেডএস