রোববার (১১ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
ঢামেক পুলিশ বক্সের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, আয়েশার শরীরের ৩২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিলো।
এর আগে, গত ২ নভেম্বর ভোরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় দোতলা বাসার নিচতলায় গ্যাস পাইপ লাইন লিকেজ থেকে আগুনে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়। ওইদিনই তাদের ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।
পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩ নভেম্বর ৯৬ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে দাদী হাসিনা বেগম, ৫ নভেম্বর ৬০ শতাংশ নিয়ে দাদা আরব আলী এবং ৬ নভেম্বর ৮৮ শতাংশ নিয়ে বাবা আ. রউফের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় শিশুটির মা রিপা আক্তার ৭ শতাংশ দগ্ধ হয়। তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৮
এজেডএস/এপি/আরবি/