বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ সরোয়ার আলম এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত রাজু হাজীগঞ্জ উপজেলার চতন্তর গ্রামের বেপারী বাড়ির জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় হাজীগঞ্জ থানা এলাকায় উপ-পরিদর্শক (এসআই) একেএম মাহমুদুল কবির মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে মমিন মেম্বারের বাড়ি থেকে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশের উপস্থিতির টের পেয়ে ওই ঘরে থাকা দুইজন মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে একজন পালিয়ে গেলেও কামরুল হাসান রাজুকে আটক করা হয়। পরে পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে ওই সময় রাজুর কাছ থেকে ৩১০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে এবং তার বিরুদ্ধে হাজীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তৎকালীন সময়ের হাজীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুমন মিয়া মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর চার্জশিট আদালতে দাখিল করেন।
সরকার পক্ষের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান ভুঁইয়া বাংলানিউজকে বলেন, সাজাপ্রাপ্ত আসামি রাজু পলাতক রয়েছেন। মামলাটি চলমান অবস্থায় আদালত পাঁচজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। মামলার সাক্ষী ও নথি পর্যালোচনা করে আসামির অনপুস্থিতিতে আদালত এ রায় দেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট বদরুল আলম চৌধুরী।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০২০
এনটি