রাজধানীর বিভিন্ন স্থান ছাড়াও ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলাসহ সারাদেশ থেকে আসা আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা প্রথমে শাহবাগ মোড়ে জড়ো হয়ে তারপর সমাবেশস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করছেন।
রংবেরংয়ের ব্যানার ফেস্টুনসহ ঢাক ঢোল পিটিয়ে, ব্যান্ড বাদ্য বাজিয়ে অংশ গ্রহণকারীরা আসছেন সমাবেশে।
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই নাগরিক সমাবেশের ডাক দেয় ‘নাগরিক কমিটি’।
নাগরিক সমাবেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ছাড়াও যোগ দিচ্ছেন অনেক সাধারণ মানুষও।
গাজীপুর থেকে সমাবেশে আসা ব্যবসায়ী আব্দুল মুকিত বাংলানিউজকে বলেন, আমি রাজনীতি করি না। কিন্তু আমি রাজনীতি সচেতন। সামনে নির্বাচন। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ব্যবসায় ভূমিকা রাখে। সেদিন বিএনপি নেত্রীর বক্তব্য শুনেছি। আজ প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে এসেছি।
মিরপুর থেকে নাতি-নাতনি নিয়ে সমাবেশে এসেছেন অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দীন। তিনি বলছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেয়েছে শুনে আনন্দ পেয়েছি। এই ভাষণ শুনেই আমরা দেশ স্বাধীন করতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। আজ তাই নাতি নাতনি নিয়ে এই ভাষণের স্বীকৃতি উদযাপন করতে এসেছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৮, ২০১৭
আরএম/আরআই