বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশ প্রশাসনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের মতোই আগামী উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটারদের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে সাহায্য করে তিনি বড় ধরণের অপরাধ করার পরেও তার ওই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ভোটারদের সঙ্গে সাম্প্রতিক কালের সেরা রসিকতা করলেন। ’
তিনি আরও বলেন, ঐতিহ্য গতভাবেই জনরায়ের প্রতি আওয়ামী লীগের অবজ্ঞা। আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী দুঃসহ অপশাসনের এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করে, যাতে তারা সবসময় প্রতিপক্ষের প্রতিশোধ আশঙ্কায় গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক বিকাশকে বন্ধ করে দেয়। মূলত: আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে মানবিকতার কোনো স্থান নেই।
গত বছরের ২৯ ডিসেম্বরের রাতের নির্বাচনে গঠিত ভুয়া ভোটের সরকার আরও জোরালোভাবে রাষ্ট্রের আইন, বিচার ও নির্বাহী বিভাগকে একই কেন্দ্রের অধীন করলো দাবি করে রিজভী বলেন, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্য ক্ষয় হতে হতে এখন ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। বিরোধী দল, মত ও বিশ্বাসের ওপর চলছে দমন-পীড়ন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৯
এমএইচ/আরআইএস/