ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাসুদ রানা ও সাধারণ সম্পাদক রুবেল হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, হামিদ রানা বিবাহিত হওয়া স্বত্ত্বেও সভাপতির পদ ধরে রেখে গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করে ছাত্রলীগকে বিব্রত করেন।
তাই ছাত্রলীগের ২৩ এর (ক) ধারা মোতাবেক জেলা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তসহ সর্বসম্মতিক্রমে হামিদ রানাকে সভাপতির পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
এছাড়া পৌর ছাত্রলীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি মাসুদ রানাকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বহিষ্কৃত সভাপতি হামিদ রানা বলেন, বহিষ্কারের বিষয়টি তিনি জানেন না। আর যারা বহিষ্কার করেছেন তারা এটা পারেন না।
মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সু-সম্পর্কের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটা মিথ্য কথা। ’
এর আগে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি কর্মীদের তোপের মুখে সভা ছেড়ে পালান ছাত্রলীগ নেতা হামিদ রানা। এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এরপর হামিদ রানাকে নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়।
অবশেষে জেলার নেতাদের নির্দেশের প্রেক্ষিতে হামিদ রানাকে গোদাগাড়ী পৌর ছাত্রলীগের সভাপতির পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৯
এসএস/এমএ