সোমবার (৪ মার্চ) ১১ মামলার মধ্যে একটি মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণের জন্য ও বাকি ১০ মামলা অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল।
মামলাগুলো হাইকোর্টে স্থগিত আছে জানিয়ে সময়ের আবেদন করেন তার আইনজীবীরা।
ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েস মামলাগুলির উপর শুনানি শেষে নতুন এ তারিখ ধার্য করেন।
মামলাগুলোর মধ্যে দারুস সালাম থানার নাশকতার ৮ মামলা, যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলাসহ দুই মামলা ও রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে।
২০১৫ সালের ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। ’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উল্লেখ না করে খালেদা জিয়া দাবি করেন, তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধ হতো না।
খালেদা জিয়ার বক্তব্যকে দেশদ্রোহী অ্যাখ্যা দিয়ে ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী একটি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের করেন।
এছাড়াও ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়ে নুর আলম নামে এক যাত্রী হত্যার অভিযোগে যাত্রাবাড়ী থানায় দুই মামলা ও একই সালের বিভিন্ন সময় দারুস সালাম থানা এলাকায় নাশকতার অভিযোগ এনে দারুস সালাম থানায় আটটি মামলা দায়ের করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৩ ঘণ্টা, মার্চ ০৪, ২০১৯
এমএআর/এএ