ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শেয়ারবাজার

তালিকাভুক্ত হলো সাইফ পাওয়ারটেক ও রতনপুর স্টিল

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯০৯ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৪
তালিকাভুক্ত হলো সাইফ পাওয়ারটেক ও রতনপুর স্টিল

ঢাকা: দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে সাইফ পাওয়ারটেক কোম্পানি লিমিটেড ও  রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড (আরএসআরএম)।

বুধবার ডিএসইর পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওযা সাইফ পাওয়ারটেক কোম্পানি লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) লটারি ড্র গত ৭ আগস্ট অনুষ্ঠিত হয়।
 
কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে মোট ৩৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। এর বিপরীতে জমা পড়েছিল ৩৪০ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। যা কোম্পানির চাহিদার চেয়ে প্রায় দশগুণ বেশি।
 
এ কোম্পানির আইপিওতে স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা মোট ৩৪০ কোটি ৩৯ লাখ ১১ হাজার টাকা এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ৫৭ লাখ ৭৮ হাজার টাকার শেয়ার বরাদ্দ পেতে আবেদন করেন।
 
ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ সাইফ পাওয়ারটেকের প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ৩০ টাকা এবং মার্কেট লট ২০০টি শেয়ারে।
 
কোম্পানির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড ও নিরীক্ষকের দায়িত্ব পালন করছে আতা খান অ্যান্ড কোং ।
 
এদিকে রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড (আরএসআরএম) কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) লাটারির ড্র গত ১৪ আগস্ট অনুষ্ঠিত হয়।
 
কোম্পানিটির আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারী এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে চাহিদার চেয়ে ছয়গুণ আবেদন জমা পড়ে।
 
আইপিওতে মোট ৬০০ কোটি টাকার মধ্যে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৫৪৭ কোটি টাকা এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে প্রায় ৫৩ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়ে।
 
গত ১৩ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আবেদন সংগ্রহ করা হয় এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২৬ জুলাই পর্যন্ত অবেদন নেওয়া হয়।
 
কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে বাজারে মোট ২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করবে।
 
এক্ষেত্রে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ৩০ টাকা প্রিমিয়ামসহ মোট ৪০ টাকা ইস্যু মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আইপিও’র মাধ্যমে কোম্পানিটি ১০০ কোটি টাকা পুঁজি উত্তোলন করে চলতি মূলধন অর্থায়ন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
 
এ কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও ট্রাস্ট ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

বাংলাদেশ সময় : ১৮৫১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।