ঢাকা: পেপ গার্দিওলার অধীনে থেকেই নিজেকে অনন্য উচ্চতায় তুলে ধরেন। ওই সময়টাতেই টানা চারবার বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার ব্যালন ডি’অর জেতেন।
২০০৮-১২ মৌসুম পর্যন্ত বার্সেলোনার কোচের দায়িত্বে ছিলেন গার্দিওলা। প্রথম মৌসুমেই কাতালানদের রেকর্ড ছয়টি শিরোপা এনে দেন এ স্প্যানিশ কোচ। যার অন্যতম নেপথ্য কারিগর ছিলেন মেসি। তখন ইউরোপের অপ্রতিরোধ্য দলে পরিণত হয় বার্সা। ২০০৯ ও ২০১১ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা ঘরে তোলে স্প্যানিশ জায়ান্টরা।
অ্যাডিডাস’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক গুরু গার্দিওলাকে রীতিমত প্রশংসার জোয়ারে ভাসান মেসি। ‘খেলোয়াড় হিসেবে আমার উন্নতির পেছনে গার্দিওলার অবদান অনেক। তার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। সবাই জানে, আমাদের দুজনের সম্পর্কটা খুবই মধুর। আমি সবসময়ই তার ভালো চাই। ’
ভব্যিষ্যতে পরিপূর্ণ মিডফিল্ডার হওয়ারও ইঙ্গিত দেন মেসি। ‘দলের প্রয়োজনে আমি যেকোনো পজিশনে খেলতে প্রস্তুত। বহু খেলোয়াড় আছেন যারা ক্যারিয়ার সায়াহ্নে এসে নিচে নেমে খেলেন এবং ভিন্ন পজিশনে খেলে ক্যারিয়ার দীর্ঘায়িত করেন। আমারও এ ধরণের ইচ্ছা আছে। ইতোমধ্যেই মিডফিল্ডে নেমে প্রচুর খেলেছি। এতে করে মাঠের বড় অংশ জুড়ে বিচরণ করা যায়। তবে ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেই আমি খুশি। তবে সময় তো সবসময় এক থাকবে না। একসময় গতিও কমে যাবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৬ ঘণ্টা, আগস্ট ১০, ২০১৫
আরএম